প্রবীর বোস, হুগলি: ধর্মের রাজনীতিতে সাধারণের কোনও উপকার হয় না, তাই রাজ্যের উন্নয়নের প্রধান কাণ্ডারী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পতাকাতলে যোগ দিচ্ছেন বিরোধী দল বিজেপি, সিপিআইএম, কংগ্রেস থেকে কর্মীর ও নেতৃবৃন্দরা। হুগলি জেলার হুগলি লোকসভার যুব তৃণমূল কংগ্রেসের সভানেত্রী সুমনা সরকার আজ এই কথা জানান। প্রসঙ্গত আজ হুগলি জেলার বলাগড় বিধানসভার অন্তর্গত এক্তারপুর অঞ্চল ও ওই বিধানসভারই সালালপুর মহিপালপুর অঞ্চলে তৃণমূল কংগ্রেস ও যুব তৃণমূল কংগ্রেসের আয়োজনে দুটি সভায় একঝাঁক বিরোধীরা তৃণমূল কংগ্রেসের পতাকা তুলে নিলেন। উল্লেখ্য, এদিন মূলত এই অঞ্চলের বিজেপি ও সিপিআইএম (লিবারেশন ) থেকে একঝাঁক বিরোধী শুধুমাত্র উন্নয়নের শরিক হতে তৃণমূলে যোগ দিলেন বলে জনিয়াছেন।
হুগলী লোকসভা নির্বাচন ক্ষেত্রের তৃণমূল কংগ্রেসের কো-অর্ডিনেটর তথা রাজ্য কিষাণ ক্ষেত মজদুর তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি বিধায়ক বেচারাম মান্নার উপস্থিতিতে হুগলি জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি দিলীপ যাদব ও হুগলি লোকসভার যুব তৃণমূল কংগ্রেসের সভানেত্রী সুমনা সরকারের হাত থেকে তৃণমূলের দলীয় পতাকা গ্রহণ করে তৃণমূল কংগ্রেসে ঝগ দিলেন এই সকল বিরোধীরা। হুগলি জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি দিলীপ যাদব বলেন আগামী দিনে আমরা সকলে মিলে দলের নীতি আদর্শ মেনে দলকে আরও শক্তিশালী করার লক্ষ্যে আমরা সকলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করবো।
এদিন সালালপুর মহিপালপুর অঞ্চলে যুব তৃণমূল কংগ্রেসের সভায় হুগলি জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি দিলীপ যাদব ও হুগলি লোকসভার যুব তৃণমূল কংগ্রেসের সভানেত্রী সুমনা সরকার স্থানীয় শিশুকন্যাদের হাতে খাতা, কলম ইত্যাদি তুলে দেন আগামীকালের কন্যাশ্রী দিবস উপলক্ষে।