মঙ্গলের বা ভৌম দোষ কাটাতে কি করবেন?
ভৌম দোষ বা মঙ্গলের দোষ কাটাতে প্রতি মঙ্গলবার বজ্রংবলীর পুজো কোন মন্দিরে বা হনুমানজীর পুজো বা পঞ্চমুখী হনুমানজীর পুজো করা একান্ত দরকার এবং হনুমানজীকে মেটে সিঁদুর,জবাফুল এবং গাঁদা ফুল সহযোগে পুজো দিন এবং হনুমানজীকে মেটে সিঁদুর পায়ে অর্পন করুন।এবং লাড্ডু দিন এবং ছোলা ও গুড় দিতে পারেন এবং ধূপ এবং দীপ প্রদান করুন এবং হনুমান চালিসা পাঠ করুন।এবং প্রতিদিন সকালে পাখিদের উদ্দেশ্যে গম এবং মুসুর ডাল দিন।এতে ভৌম দোষ বা মঙ্গল দোষ প্রশমিত হবে।
রাহু গ্রহের কুপ্রভাব থেকে বাঁচতে কি কি করবেন?
রাহু গ্রহের কুপ্রভাব থেকে বাঁচতে কপালে শ্বেতচন্দনের তিলক লাগাবেন এবং প্রতি অমাবস্যায় জটা নারকেল গঙ্গায় বা কোন জলাশয়ে ভাসিয়ে দেবেন।এবং শনিবার কোন দুঃস্থ ভিক্ষুক বা ভিখিরীকে সন্ধ্যা ৫:৩০ থেকে ৭:০০টার মধ্যে কোন মন্দিরে বিশেষত মা কলির মন্দির হলে ভাল হয় চিনির রসগোল্লা বা চিনির রসের মিষ্টি এবং কিছু টাকা ১ টাকা,২টাকা যেমন হয় দান করবেন এবং চিনির রসগোল্লা দেবেন যেখানে পূর্ব দিকে গঙ্গা থাকবে এমন কোন মন্দিরে এবং ঐ গঙ্গায় রাহু দেবতার উদ্দেশ্যে আটার গুলি ভাসিয়ে দেবেন যাতে গঙ্গার মাছ এসে সেটা খায় এবং মন্ত্র বলবেন দুঃখ দারিদ্র দহনায় ওঁ নমঃ শিবায়। এটা ১১বার বা ২১ বার পাঠ করবেন। আরেকটি টোটকা করতে পারেন যেখানে নিত্য বলি হয় এমন কোন কালি মন্দিরে যেমন কালিঘাট,তারাপীঠ এমন জায়গায় আপনাকে যেতে হবে একটি বেলপাতা নিয়ে বেলপাতার যেন তিনটি দিকে পাতা থাকে এমন বেলপাতা এবং বেলকাঁটা নিয়ে যেতে হবে তারপর শরীরের যেকোন জায়গা থেকে একটু রক্ত বের করতে হবে আপনি আঙুলের ডগা থেকে করতে পারেন বেলকাঁটা ফুটিয়ে সামান্য রক্ত আঙুলের ডগা থেকে বের করে বেলপাতার তিনটি পাতায় লাগাতে হবে এবং সেই বেলপাতাটি আপনি যেখানে হাঁড়িকাঠ থাকে যেখানে নিত্য বলি হয় সেখানে বেলপাতাটি রাখবেন যেদিকটা বেলপাতার রক্ত লেগে থাকবে সেদিকটা হাঁড়িকাঠে লাগিয়ে দেবেন এবং নিজে হাঁড়িকাঠে নিজের গলাটা ঠেকিয়ে দেবেন এবং ঐ বলির মাটি একটু নিজের কপালে লাগিয়ে দেবেন দিয়ে চলে আসবেন এই টোটকা বা উপাচারটি করতে পারলে রাহুর কুপ্রভাব থেকে রক্ষা পাবেন অবশ্যই এই উপাচারটি শনিবার বা মঙ্গলবার করার চেষ্টা অন্যদিন করবেন না।