নিজস্ব সংবাদদাতা: “ভোলে বাবা পার করেগা, বোল বোম-তারক বোম”-সারা শ্রাবন মাস জুড়েই এই ধ্বনি ধ্বনিত হয় হুগলি জেলার বৈদ্যবাটি-শেওড়াফুলি সমেত জেলার অন্যতম প্রধান শৈবক্ষেত্র তারকেশ্বরে। দেবাদিদেব মহাদেবের জন্মমাস বলে খ্যাত শ্রাবন। এই শ্রাবনে ভক্তদের ঢল নামে তারকেশ্বরে, বিশেষ করে শনিবার ও রবিবার। শ্রদ্ধালু মানুষের দল বৈদ্যবাটির ঐতিহাসিক নিমাই তীর্থ ঘাট থেকে গঙ্গার জল নিয়ে পায়ে হেঁটে যাত্রা করে তারকেশ্বরের উদ্দেশ্যে।
আজকাল অবশ্য কলকাতা সহ রাজ্যের অন্য প্রান্ত থেকেও জল নিয়ে বৈদ্যবাটি হয়ে তারকেশ্বর যাবার প্রবণতা লক্ষণীয়। আর শ্রাবনের শনিবার ও রবিবারগুলিতে সকল তীর্থযাত্রীদের নানাপ্রকার সেবা করতে মুখিয়ে থাকে রাজনৈতিক ও অরাজনৈতিক নানা সংগঠনগুলি। এমনই এক স্বেচ্ছাসেবী সংঘটন হুগলি জেলার বৈদ্যবাটি শহরের উদয়।
উদয়ের সদস্যরা সারাবছর ধরেই নানা সামাজিক কর্মকাণ্ডের মধ্যে নিজেদের জড়িত রেখে সমাজের সেবা করে চলেছেন।
উদয়ের সদস্যদেরও দেখা গেল শ্রাবনের এক রবিবারে বৈদ্যবাটিতে তারকেশ্বরের যাত্রীদের জন্য জলছত্রের ব্যবস্থা করতে।